বাচ্চা গ্রহণে ইচ্ছুক এবং গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস পর্যন্ত মহিলাদের ফলিক এসিড খেতে হবে। এ ওষুধটি নবজাতকের শারীরিক নানা প্রকার বিকৃতি রোধ করতে সক্ষম। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে মুখের তালুর বিভক্তি, ঠোঁটকাটা রোগ বা নাসিকা গহ্বরের অসম্পূর্ণতা। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা দেখেছেন, শিশুদের ঠোঁটকাটা এবং তালুর অসম্পূর্ণতাজনিত রোগের হার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ হ্রাস পায়, যদি তাদের মায়েরা গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস নিয়মিত ফলিক এসিড বড়ি গ্রহণ করেন। এমনকি এতে প্রথম প্রসবে বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হলেও পরবর্তী প্রসবগুলোতে অসুস্থ বাচ্চা জন্ম নেওয়ার হার বহুলাংশে হ্রাস পায়।
স্বল্পমূল্যের এই ওষুধ পাঁচ মিলিগ্রাম মাত্রায় ফলিসন, ফোলবক, ফলিক এসিড, টেরোভিট প্রভৃতি নামে পাওয়া যায়। একমাত্র ভিটামিন বি-১২ স্বল্পতাজনিত অসুখের কথা বাদ দিলে নির্দ্বিধায় ফলিক এসিড গ্রহণ করা যায়। ওষুধটির সর্বোচ্চ নিরাপদ মাত্রা হচ্ছে তিনটি বড়ি বা ১৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন।
কোনো মহিলা বাচ্চা গ্রহণে ইচ্ছুক হলে তাঁর জন্য উপদেশ হলো, এখনই প্রতিদিন পাঁচ মিলিগ্রাম মাত্রার ফলিক এসিড খেতে শুরু করুন এবং গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস পর্যন্ত তা অব্যাহত রাখুন। আশা করা যায়, আপনার কোলজুড়ে নেমে আসবে স্বয়ংসম্পূর্ণ ফুটফুটে এবং অনিন্দ্য সুন্দর একটি শিশু।
ডা. মো. শামীম হুসাইন
প্রভাষক, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা।
স্বল্পমূল্যের এই ওষুধ পাঁচ মিলিগ্রাম মাত্রায় ফলিসন, ফোলবক, ফলিক এসিড, টেরোভিট প্রভৃতি নামে পাওয়া যায়। একমাত্র ভিটামিন বি-১২ স্বল্পতাজনিত অসুখের কথা বাদ দিলে নির্দ্বিধায় ফলিক এসিড গ্রহণ করা যায়। ওষুধটির সর্বোচ্চ নিরাপদ মাত্রা হচ্ছে তিনটি বড়ি বা ১৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন।
কোনো মহিলা বাচ্চা গ্রহণে ইচ্ছুক হলে তাঁর জন্য উপদেশ হলো, এখনই প্রতিদিন পাঁচ মিলিগ্রাম মাত্রার ফলিক এসিড খেতে শুরু করুন এবং গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস পর্যন্ত তা অব্যাহত রাখুন। আশা করা যায়, আপনার কোলজুড়ে নেমে আসবে স্বয়ংসম্পূর্ণ ফুটফুটে এবং অনিন্দ্য সুন্দর একটি শিশু।
ডা. মো. শামীম হুসাইন
প্রভাষক, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment