মস্তিষ্কের একটি মারাত্মক ধরনের রোগ হচ্ছে ডিমেনশিয়া। এই রোগে মানুষ দ্রুত স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলে। এটা কখনও হয় স্বল্প সময়ের জন্য। আবার কখনও বা দীর্ঘ সময় ধরে চলে এটি। এছাড়া আরও অনেক কারণেই চলে যেতে পারে স্মৃতিশক্তি। তার মধ্যে মস্তিষ্কে আঘাতের সমস্যা তো আছেই। এই স্মৃতিভ্রংশ রোগের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করতে গবেষণা চালিয়ে বিজ্ঞানীদের একটি দল বেশ ভালো ফল পেয়েছেন। দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ব-বিদ্যালয়ের ভিটেব্রি স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বায়োমেডিক্যাল দফতরের গবেষকরা চালিয়েছিলেন এই গবেষণা। প্রাথমিকভাবে তারা ইঁদুরের মস্তিষ্কের দুটি অংশের নিউরনের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের যে উপায় রয়েছে তার মধ্যে এই গবেষণাটি চালান। দেখা যায়, যে ওষুধটি তারা ব্যবহার করছেন তার ফল হচ্ছে ঠিক আলো জ্বালাবার সুইচের মতো। সুইচ টিপলে বাতি জ্বলার মতো, ওষুধ দিলে ইঁদুর তার স্মৃতি ফিরে পাচ্ছে আবার না দিলে চলে যাচ্ছে সেই স্মৃতি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের প্রধান থিওডর বার্গার বলেছেন, দু’ভাবে কাজ করতে পারে এই নতুন গবেষণার সাফল্য। স্বল্প সময়ের জন্য নষ্ট হয়ে যাওয়া স্মৃতি তো বটেই, দীর্ঘমেয়াদে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিও ফিরিয়ে আনছে এই নতুন গবেষণা। তবে এখন পর্যন্ত তা কেবলই ইঁদুরদের মধ্যে।
ইঁদুরদের ক্ষেত্রে পাওয়া সাফল্যের পর এবার কাজ শুরু হবে বাঁদরদের নিয়ে। বাঁদররা যদি এই ওষুধে ইঁদুরদের মতোই সাড়া দেয়, তার পরের ধাপ হবে অবশ্যই মানুষ। আর মানুষের স্মৃতি ফেরাতে পারলেই আসবে চূড়ান্ত সাফল্য।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের প্রধান থিওডর বার্গার বলেছেন, দু’ভাবে কাজ করতে পারে এই নতুন গবেষণার সাফল্য। স্বল্প সময়ের জন্য নষ্ট হয়ে যাওয়া স্মৃতি তো বটেই, দীর্ঘমেয়াদে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিও ফিরিয়ে আনছে এই নতুন গবেষণা। তবে এখন পর্যন্ত তা কেবলই ইঁদুরদের মধ্যে।
ইঁদুরদের ক্ষেত্রে পাওয়া সাফল্যের পর এবার কাজ শুরু হবে বাঁদরদের নিয়ে। বাঁদররা যদি এই ওষুধে ইঁদুরদের মতোই সাড়া দেয়, তার পরের ধাপ হবে অবশ্যই মানুষ। আর মানুষের স্মৃতি ফেরাতে পারলেই আসবে চূড়ান্ত সাফল্য।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment