ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার ও মাছ স্মৃতিভ্রংশ রোগ বা মস্তিস্কের বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে পারে। অন্যদিকে, টুকিটাকি খাবার বিপরীত প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।
স্নায়ুবিজ্ঞান সম্পর্কিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব বয়স্ক লোকের রক্তে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ও ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড আছে তাদের মস্তিস্ক সংকোচনের পরিমাণ কম এবং মানসিক সামর্থ্য অনেক বেশি থাকে।
অন্যদিকে, রক্তে ট্রান্স ফ্যাট বেশি থাকলে মস্তিক সংকোচনের পরিমাণ বেশি হয়। সাধারণত কেক, বিস্কুট ও ভাজা খবারসহ প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার বা ফাস্ট ফুডে ট্রান্স ফ্যাট থাকে।
তাই স্মৃতিভ্রংশ বা আলঝেইমার প্রতিরোধে গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, প্রচুর ফলমুল ও শাক-সবজিসহ সুষম খাবার খাওয়া, ধূমপান না করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং নিয়মিত রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা পরিমাপ করা।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছে, যুক্তরাজ্যের ‘আলঝেইমার’স রিসার্চ’ নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
গবেষণায় ব্যক্তির খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানতে সরাসরি প্রশ্ন না করে তাদের রক্তের পুষ্টিমান যাচাই করা হয়েছে।
স্মৃতিভ্রংশ গবেষণা কর্মসূচির প্রধান গবেষক ডা. সিমন রিডলে বলেছেন, “এ রোগের ওপর খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব নিরূপণ করতে আরো প্রমাণ প্রয়োজন এবং এক্ষেত্রে বড় পরিসরে ও দীর্ঘ সময় নিয়ে গবেষণা করলেই তা সম্ভব।”
বিবিসি জানায়, আলোচ্য গবেষণায় গড়ে ৮৭ বছর বয়স্ক ১০৪ জন ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করে গবেষণার ফল নিরূপণ করা হয়েছে।
বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, মনোভাবের পরিবর্তন এবং যোগাযোগ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ে ব্যার্থতাই স্মৃতিভ্রংশ রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
স্নায়ুবিজ্ঞান সম্পর্কিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব বয়স্ক লোকের রক্তে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ও ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড আছে তাদের মস্তিস্ক সংকোচনের পরিমাণ কম এবং মানসিক সামর্থ্য অনেক বেশি থাকে।
অন্যদিকে, রক্তে ট্রান্স ফ্যাট বেশি থাকলে মস্তিক সংকোচনের পরিমাণ বেশি হয়। সাধারণত কেক, বিস্কুট ও ভাজা খবারসহ প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার বা ফাস্ট ফুডে ট্রান্স ফ্যাট থাকে।
তাই স্মৃতিভ্রংশ বা আলঝেইমার প্রতিরোধে গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, প্রচুর ফলমুল ও শাক-সবজিসহ সুষম খাবার খাওয়া, ধূমপান না করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং নিয়মিত রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা পরিমাপ করা।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছে, যুক্তরাজ্যের ‘আলঝেইমার’স রিসার্চ’ নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
গবেষণায় ব্যক্তির খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানতে সরাসরি প্রশ্ন না করে তাদের রক্তের পুষ্টিমান যাচাই করা হয়েছে।
স্মৃতিভ্রংশ গবেষণা কর্মসূচির প্রধান গবেষক ডা. সিমন রিডলে বলেছেন, “এ রোগের ওপর খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব নিরূপণ করতে আরো প্রমাণ প্রয়োজন এবং এক্ষেত্রে বড় পরিসরে ও দীর্ঘ সময় নিয়ে গবেষণা করলেই তা সম্ভব।”
বিবিসি জানায়, আলোচ্য গবেষণায় গড়ে ৮৭ বছর বয়স্ক ১০৪ জন ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করে গবেষণার ফল নিরূপণ করা হয়েছে।
বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, মনোভাবের পরিবর্তন এবং যোগাযোগ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ে ব্যার্থতাই স্মৃতিভ্রংশ রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment